August 2019

কেমন করে  বাংলাদেশ হতে  ব্লগিং  করে আয় করবেন? ব্লগিং করে আয় করার পদ্ধতি :
আপনার সাইটে অবস্থা যদি ভালো হয় সাইটে যথেষ্ট পরিমানে ভিজিটর থাকলে আপনি আয় করতে পারবেন ।কিন্তু আমি আপনাকে বলবো প্রথমে আপনার কন্টেন মানের উপর নজর দিতে হবে। আপনার কন্টেন যত বেশি ভালো হবে তত বেশি পরিমানে সাইটে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা দোয়ার খুলে যাবে। আপনার সাইটে যখন কম পক্ষে ৫০-১৫০ পোষ্ট বা কন্টেন থাকবে প্রায় দৈনিক ৫হাজার থেকে ৫০হাজার ভিজিটর ভিজিট করবে তখন আপনি আপনার আয়ের জন্য পদক্ষেপ নিতে পারেন ।আপনি ব্লগিং করে কয়েক ধরনে আয় করতে পারেন ।

বাংলাদেশ গুগুল অ্যাডসেন্স হতে আয়:

আপনার সাইটে যখন যথেষ্ট পরিমান ভিজিটর থাকবে তখন আপনি গুগুল অ্যাডসেন্স (‍adsense.com) জন্য আবেদন করতে পারেন ।আপনার যদি যথেষ্ট পরিমান ভিজিটর থাকে আর গুগুল অ্যাডসেন্স এর সকল প্রকার শর্ত মতে যদি সাইট হয়ে থাকে তাহলে গুগুল অ্যাডসেন্স কতৃপক্ষ সাত থেকে এক মাসের মধ্যে এপ্রুভ দিয়ে দিবে।অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে আপনি আপনার সাইটে অ্যাডসেন্স কোড বসিয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করতে পারেন ।

অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করে আয়:

আপনার সাইট ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মাকেটিং করে আয় করতে পারেন।এ মার্কেটপ্লেসে একাউন্ড করা বা লিংক করা সহজ মনে হলেও তেমনটা কিন্তু সহজ বিষয় না ।এ ছোট একটি বিষয় শিখেনিতে অনেকে কিন্তু অনেক দিন সময় লেগে যায়।যা আমি শিখতে পেরেছি প্রায় ৩ বছরে ।তাই প্রথম দিকে আমি আপনাদের বলেছিলাম যে আপনি এ মার্কেটগুলোতে কাজ করার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য্যে প্রয়োজন আছে। আপনাকে অনেক দিন লেগে থাকার অভাস শিখে নিতে হবে। না হলে আপনি সাফল্য মুখ দেখতে পারবেন না।মার্কেটিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে এমন একটি ওয়েবসাইট বা প্রতিস্থান খুঁজে নিতে হবে যেখানে আপনা পছন্দের নিশ পেয়ে যাবেন । তার পর সেখানে গিয়ে একটি একাউন্ড করে নিতে হবে। আর একাউন্ড করার পর আপনাকে আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জন্য লিংক আবেদন করতে হবে ।বাংলাদেশ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জন্য লিংক আবেদনের জন্য আবার আপনাকে সেই ওয়েবসাইটে আরো কিছু তথ্য সাথে আপনার ওয়েবসাইটের URL লিংকটা ও দিয়া হতে পারে ।আপনার আবেদনের কয়েক দিন পর সে প্রতিস্থানের মালিক বা অথর আপনার ওয়েবসাইটে সব তথ্য যাচাই বাছাই করে আপনাকে একটি কনফারমেশন  ই-মেইল পাঠাবে যেখানে আপনি জানতে পারবেন তারা আপনাকে এপ্রোভ করেছে না কি না করে থাকলে এর কারন ।আপনার ওয়েবসাইট যদি অথর এপ্রোভ করে থাকে তাহলে আপনি তখন হতে আপনাকে একটি অ্যাফিলিয়েট আইডি প্রদান করবে। যা দিয়ে আপনি আপনার পছন্দ পন্যটি url ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটে মার্কেটিং করতে পারবেন।

স্পনসর করে আয় :

আপনি আপনার সাইট ব্যবহার করে স্পনসর হিসেবে আয় করতে পারেন ।কোন প্রতিষ্টানের পণ্য আপনার সাইটে রিভিউ দিয়ে বা প্রচার করে সরাসরি তাদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি কিছু অর্থ আয় করে নিতে পারেন । আমাদের দেশে অনেক ব্লগার ও ইউটিউবার স্পনসর হিসেবে কাজ করে প্রচুর অর্থ আয় করে থাকে ।

নিজের প্রতিস্থানের পন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে আয়:

আপনা যদি নিজস্ব কোন প্রতিস্থান থাকে আর যদি সে প্রতিস্থানে নিজস্ব কোন পন্য থাকে তাহলে আপনি নিজের পন্য রিভিউ দিয়ে বা বিজ্ঞাপন দিয়ে পণ্যে বিক্রয় বাড়িয়ে নিতে পারেন । এভাবে নিজের প্রতিস্থানকে বড় করে নিতে পারেন ।


রাফিক রিভার
Graphicriver


কয়েক মাসআগে একটিলেখায় পাঁচটিমার্কেটপ্লেস নিয়ে গঠিত এনভাটো (EnvatoEnvato) নামের একটি অস্ট্রেলীয় প্রতিষ্ঠানেরপরিচয় তুলেধরা হয়েছিল সেলেখায ThemeForest.net নামের একটিমার্কেটপ্লেস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করাহয়যারা ওইলেখাটি পড়েননিতাদের জন্যবলছি, থিমফরেষ্টমার্কেটয়েসে একজন ডিজাইনার ওয়েবসাইটের টেম্পলেটবা পূর্ণাঙ্গডিজাইন বিক্রিকরে আয়করতে পারেন যারাওয়েবসাইট ডিজাইনিংয়ে দক্ষ তাদের জন্যখিমম্বরেস্ট হতে পারে একটি চমৎকারআয়ের উৎস কিন্তুনতুন ডিজাইনারথিমফরেস্ট সাইটে খুব একটা সুবিধাকরতে পারবেননা সাইটেঅনেক বিচারবিবেচনা করেএকটি ডিজাইনকেসাইটে প্রকাশেরঅনুমতি দেয়াহয়তবে নতুনদেরহতাশ হবারকিছু নেই তাদেরজন্য এনভ্যাটোররযেছে আরেকটিমার্কেট, গ্রাফিকরিভার www.graphicriver.net লেখায় গ্রাফিক বিভারেরবিস্তারিত নিয়ে আলোচনার প্রমান পাবেন
গ্রাফিক রিভারসাইট দেখতেহুবহু থিমফরেস্টসাইটের মতো প্রকৃতপক্ষেএনভ্যাটোর সব মার্কেটপ্লেসের বাহ্যিক দিকএবং অভ্যন্তরীণনিয়মকানুন প্রায় একই পাঁচটিমার্কেটপ্লেসের যেকোনো একটিতে রেজিস্ট্রেশন করেসব সাইটেরমেম্বার হওয়াযায়গ্রাফিক রিভারমার্কেটপ্লেসটি নতুনদের জন্য উপযোগীএখানে আপনাকেসাইটের সম্পূর্ণটেম্পলেট ডিজাইনকরতে হবেনা, বরংএকটি সাইটেরবিভিন্ন গ্রাফিক্সআলাদা আলাদাভাবেতৈরি করেবিক্রি করতেপারবেনগ্রাফিক্স বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে- ওযেবসাইটের ব্যাকগ্রাউন্ড, ব্যানার, বাটন, আইকন, রেজিস্ট্রেশন লগইন ফরম, বিজনেসকার্ড, নিউজলেটারইত্যাদি বিভিন্নধরনের ডিজাইন
একটি ডিজাইনতৈরি করেসাইটে জমাদেবার পরসাইট কর্তৃপক্ষডিজাইনটি প্রথমেযাচাইবাছাই করে দেখে নেয়কাজটি মানসম্মতকিনাডিজাইনটি সাইটেরনির্দেশমতো তৈরি করা হলে, কর্তৃপক্ষবিভিন্ন বিষয়বিবেচনা করেডিজাইনটির একটি দাম নির্ধারণ করেদেয়ডিজাইনের ধরন কাজেরপরিমাণের ওপরভিত্তি করেদাম ডলার থেকেশুরু করে২০ ডলারপর্যন্ত হতেপারেএরপর ডিজাইনবিক্রির ৪০% থেকে ৭০% অর্থ ডিজাইনারকেদেয়া হয় নতুনদেরকে৪০% অর্থদেয়া হয়যা, বিক্রিবেড়ে যাওযারসাথে সাথেপর্যায়ক্রমে ৭৭ শতাংশ ওঠেপ্রথম অবস্থায়দাম শুনতেকম মনেহলেও আসলেএকটি ডিজাইনএকাধিক ক্লায়েন্টেরকাছে বিক্রিরসুযোগ রযেছেতাই ডলার মূল্যেরএকটি সামান্যব্যানার যদি৪০ থেকে৫০ বারবিক্রি হয়তাহলে পরিশেষেমোট দামকিন্তু কমহয় না এইধরনের ছোটখাটোকাজ করতেএকজন নতুনগ্রাফিক্স ডিজাইনারের এক দিনের বেশিলাগার কথানয়সাইটের নেভিগেশনবা ব্যবহারপদ্ধতি খুবইসহজ এবংপরিকল্পিতভাবে সাজানো সাইটের বামদিকেরকলামের শুরুতেইরয়েছে বিভিন্নবিভাগ, যাতেক্লিক করেওই বিভাগেরসব ডিজাইনদেখা কেনা যায় এখানেমূল বিভাগগুলোহচ্ছে : Graphics, style Templates, Texture, Vectors, Add-ons, Isolated Objects Icons anfinsen for রয়েছে ব্যাকগ্রাউন্ড, বাটন, ফরম, ব্যানার এবংএকটি ওয়েবসাইটকেসাজানোর বিভিন্নউপকরণডিজাইন টেম্পলেটসবিভাগে রয়েছেবিজনেস কার্ড, একটি প্রতিষ্ঠানেরপরিচয় বহনকারীস্টেশনারি উপকরণের টেম্পলেট, ফ্লাইযার, রেমে, ব্রুশিযর, নিউজলেটার ইত্যাদি টেক্সচারবিভাগে পাওয়াযায় বিভিন্নধরনের বস্ত্তযেমন কাঠ, কাগজ, পাথর, প্রকৃতি, কংক্রিট, মেটাল, তরলবস্তু, ফেব্রিকইত্যাদির ছবি এইছবিগুলো সাধারণতএকটি ডিজাইনতৈরি করারসময় ব্যাকগ্রাউন্ডইমেজ হিসেবেব্যবহার হয় ভেক্টরবিভাগে পাওয়াযায় কার্টুনক্যারেক্টার বিভিন্ন বস্তুর ভেক্টরছবি, যাসাধারণত অ্যাডোবিইলাস্ট্রেটর দিয়ে তৈরি করা হয়


বাংলাদেশ ব্লগিং কি? ব্লগিং কি আমাদের জন্য ?ব্লগিং করে কেমন অর্থ আয় করা যায়?

ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আজ লাক্ষ মানুষ বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করছে। বাংলাদেশ ব্লগিং করে আয় করাটা তেমন একটি পদ্ধতি ।আজকাল আমরা অনলাইন খুললে দেখতে পায় বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে আয় করার কথা।আপনি যদি ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়া গড়তে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনাকে সাহায্য করবে ।আপনি যদি ব্লগিং ক্যারিয়া গড়তে সময় ব্যয় করতে পারেন তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে প্রতিমাসে ১০-২০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন ।বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ অনলাইন এর মাধ্যমে প্রতিমাসে লক্ষধিক আয় করছে।শুধু কি বাংলাদেশ সারা বিশ্বে আজ লাক্ষ মানুষ ব্লগিং পেশাকে প্রফেশনাল হিসেবে নিয়ে দারুন ভাবে সাফল্য পেয়েছে । সারা বিশ্বের লাক্ষ লাক্ষ মানুষ আজ ব্লগিং করে প্রতি মাসে লক্ষ ডলার আয় করছে।হ্যা তবে আপনাকে আবশ্যই প্রফেশনাল ব্লগার হতে হবে ।আপনি যদি প্রফেশনাল ব্লগার হন তাহলে আপনি এ পেশায় ভালো কিছু করতে পারবেন ।প্রফেশনাল ব্লগার কথা শুনে কি আপনি হতাশ হয়েছেন । আপনি কি মনে করছেন আপনি তো প্রফেশনার ব্লগার নন তাহলে পারবেন কি না?আমি বলবো হ্যা আপনিও পারবেন । কেউ জন্ম হতে প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে জন্ম গ্রহন করে না । তারা লিখতে লিখতে একজন প্রফেশনাল ব্লগার হয়েছে। আপনিও যদি শুরু করেন একদিন আসতে আসতে প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে ওঠবেন । আপনি যদি মনে করেন যে আপনি রাতারাতি প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করবেন তাহলে আপনি ভুল স্বপ্ন দেখছেন । প্রফেশনাল ব্লগার হতে আপনাকে হতে হবে ধৈর্য্যশীল ও আত্নবিশ্বাসী । আর নেশার মতো ব্লগিং করতে হবে মাসের পর মাস। তবেই আপনিও আসতে আসতে প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে মিলিয়ন ডলার মালিক হতে পারবেন ।আরো একটি কথা আমাদের মধ্যে যারা ইংরেজিতে তেমন দক্ষ নন তারা কিন্তু বাংলা ভাষাই ব্লগিং করে ইংরেজি মত তেমন সুবিধা পাবেন না । কারন বিশ্বে বেশির ভাগ ভিজিটর ইংরেজি ভাষা সার্চ করে থাকে ।

ব্লগিং কি?
প্রথমেই ব্লগিং কি সেটা জেনে নেওয়া যাক। ব্লগিং হচ্ছে অনলাইনে কোন নিদ্দির্ষ্ট ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটে বিভিন্ন বিষয়ে লেখালিখি করে আয় করা একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি ।আপনার একটি নিজস্ব ওয়েব পেজে আপনি বিভিন্ন বিষয়ে লেখালিখি করতে পারেন।বর্তমানে অনলাইন আর্নিং জগতে ব্লগিং একটি অতি জনপ্রিয় বা পরিচিতি নাম। বিশ্বে বিভিন্ন দেশের অর্ধ্য কোটি ছোট বড় ব্লগার আছে যারা প্রতি মাসে তাদের ব্লগ সাইটের মাধ্যমে দারুন একটি আয় করছে।

আপনি কিভাবে ব্লগিং শুরু করবেন:
ব্লগিং শুরু করার আগে আপনাকে প্রথমে কিছু উপকরন থাকতে হবে ।যুদ্ধ করতে গেলে যেমন আপনার হাতে একটি অস্ত্র থাকা আবশ্যক ঠিক তেমনি আপনি যদি অনলাইনে ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়া গড়তে চান তাহলে আপনার একটি ল্যাপ্টপ বা ডেস্টপ কম্পিউটার থাকতে হবে যেখানে আপনি সব সময় কাজ করতে পারবেন ।আর আপনার একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট থাকতে হবে।আপনি প্রথম অবস্থায় পে- ডোমেন বা হোস্টিং ব্যবহার করতে না পারলেও তেমন সমস্যা নেই আপনি যদি চান তাহলে ফ্রিতে সাইট করা অনেক ওয়েবসাইট অনলাইনে পাওয়া ‍যায় সেখান হতে একটি ফ্রি সাইট করে নিতে পারেন ।ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য গুগলে একটি প্রতিস্থান blogger.com গিয়ে একটি ফ্রি সাইট তৈরি করে নিতে পারেন ।


গুগুলে ফ্রিতে ব্লগ তৈরির প্লাটফর্ম:

আপনি যদি ঠিক করে থাকেন অন্যদের মত ব্লগিং করে ক্যারিয়া গড়বেন তাহলে আপনাকে আবশ্যই একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট তৈরি করে নিতে হবে । প্রথম অবস্থায় যেহেতু আপনার কোন আয় থাকবে না তাই আপনার পে ডোমেন ও হোস্টিং ক্রয় করে ব্যবহার সামর্থ না ও থাকতে পারে।প্রথম অবস্থায় আপনি বিভিন্ন প্লাটফর্ম হতে ফ্রিতে সাইট বানিয়ে নিতে পারেন ।আপনি যদি চান তাহলে ব্লগার ডট কম দিয়ে ও শুরু করতে পারেন ।Blogger.com হতে ফ্রিতে একটি সাইট ডিজাইন করে আপনার লেখালিখি ক্যারিয়া শুরু করে দিতে পারেন । যখন আপনি এখান হতে কিছু আয় করতে পারবেন তখন পে ডোমেন ও হোস্টিং কিনে সেখানে কাজ করতে পারেন ।ফ্রিতে ব্লগ সাইট তৈরি করার আরো একটি জনপ্রিয় সাইট হলো wordpress.com আপরি যদি চান তাহলে এখান হতে ও সাইট বানিয়ে নিতে পারেন ।যেহেতু এটি একটি ফ্রি সাইট এজন্য আপনাকে সাইটটি র‌্যাংকিং জন্য একটু বেশি দিতে হতে পারে ।তবে ভালো SEO জানা থাকলে ভালো ফল আশা করা যায়।আপনি যদি প্রফেসনাল মানে ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট তৈরি বা ডিজাইন করার কাজে অদক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আমার কাছ থেকে বানিয়ে নিতে পারেন ।আমার সাথে যোগাযেগের জন্য আমাদের ব্লগ সাইটে About me মেনুতে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন ।

বাংলাদেশ নিশ বাছাই করা:

আমি ধরে নিয়েছি আপনার নিজস্ব একটি প্রফেসনাল মানে ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট আছে ।তাহলে এখন পরের কাজ হবে আপনার লেখার জন্য নিশ বাছাই করার কাজ । নিশ বাছাই করা মানে বিষয় বাছাই করা আপনি যে বিষয়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইটে লেখালিখি করবেন তা বাছাই করে নিতে হবে। নিশ বাছাই করা ব্লগিং করা ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয় । আপনার নিশ কত টুকু ভালো তার ওপর কিন্তু আপনার সাইটে র‌্যাংকিং পাওয়া অনেক নির্ভর করে থাকে ।নিশ বাছাই করার আগে আমাদের নিশ প্রতিযোগীদের সংখ্যাটা দেখে নিতে হবে । প্রতিযোগীদের সংখ্যা খুব বেশি হলে আপনার সফল্যার সম্ভাবনা  অনেক কম হবে।আমরা অনেকে দেখি যারা তাদের সাইটে অনেক দরনে কন্টেন আপলোড করে থাকে ব্লগিং কাজে সাফল্য ক্ষেত্রে এটি কিন্তু দারুন ভুল ।আপনাকে অবশ্যই ভালো কন্টেন লিখতে হবে আর এর পাশাপাশি নিশ বা লেখার বিষয়ে ও খেয়াল রাখতে হবে।

ভিজিটর আনার জন্য SEO করা :

আপনার সাইটে প্রান হলো আপনার ভিজিটর । আপনার একটি প্রফেসনাল মানে সাইট আছে ওখানে ভালো মারে অনেক কন্টেন আছে কিন্তু ভিজিটর নাই। তাহলে আপনার পরিশ্রম বা সাইটে কোন মূল্য নেই।আপনি কোন অর্থ পাবেন না । আপনার সাইটে ভিজিটরা আপনাকে অর্থ এনে দিবে।তাই একটি সাইটে ভিজিটর আনার জন্য আমাদের সাইটিতে SEO করে নিতে হয়।একটি সাইটে ভিজিটর আনার জন্য এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।


কেমন করে ব্লগিং হতে আয়করবেন? ব্লগিং করে আয় করার পদ্ধতি:


বাংলাদেশ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারে ? কত টাকা আয় করা যায় ? কেমন করে পেমেন্ট উইড্রো করবেন?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
Affiliate, amazon affiliate, affiliate marketing, amazon associates, flipkart affiliate, amazon affiliate program, twitch affiliate, affiliate programs, cpagrip, affiliate marketing amazon, cpa marketing, amazon affiliate link, aliexpress affiliate, affiliate marketing for beginners, clickbank marketplace, booking affiliate, affiliate marketing websites, become an affiliate, amazon affiliate earnings, affiliate online marketing, clickbank sign up, affiliate website,


আপনারা অনেকে শুনে থাকবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার কথা। হইতো বা অনেকেই জানেন না যে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?এটা কেমন করে করে ?আয় আসে কেমন করে ? তাই বিশেষ করে নতুনদের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে আজ আমার লিখাটি।সাধারনত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো একটি অনলাইন ভিক্তিক অন্য কোন প্রতিস্থানের পন্য প্রমোদ করে ব্যবসা করা আর তা থেকে কমিশন আয় করা ।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য মার্কেটারকে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট বা একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকাটা আবশ্যক।
বাংলাদেশ মার্কেটিং বলতে সাধারত আমরা জানি মার্কেটে গিয়ে কোন পণ্য কেনা ।বা কোন বন্ধুর সাথে সুপার মার্কেট যেয়ে ঈদের নতুন জামাও জুতা কেনা। তাই না? আসলে কিন্তু না । এথানে মার্কেটি হচেছ কোন প্রতিস্থানে যে কোন পণ্য অথবা সার্ভিসকে প্রমোশন করা বা প্রচার করা যাতে ওই পণ্যটি অধিক পরিমানে ক্রেতা তৈরি হয়।আমরা যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ব্যবসা করি তখন তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলি । আর ডিজিটাল মার্কেটিং স্কীলটা কাজে লাগিয়ে যখন নিজের কোন প্রতিস্থানের পণ্যকে প্রমোদ করি তখন তাকে ইন্টারনেট মার্কেটিং বলতে পারি । আর একই কাজ যখন আমরা অন্য কারো প্রতিস্থানের পণ্যকে প্রমোদ করার জন্য কাজ করি বা প্রচার করি তাহলে তাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলি।

 কারা বাংলাদেশ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবে?এটা কি আপনার জন্য?

আমি মনে করছি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে সর্ম্পুন নতুন একজন ব্যক্তি। আপনি এ বিষয়ে তেমন কিছু জ্ঞান রাখেন না। আজ আমি এমন করে কিছু লিখছি। আশা করি আপনি যদি আমার লেখাটি একটু সময় নিয়ে মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনার কাছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে আর কোন প্রশ্ন খাকবে না।আপনি যদি জানতে চান যে, আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন কি না তাহলে আমি বলবো হ্যা আপনি করতে পারেন যদি আমার নিচে লিখা শর্তগুলো আপনা মধ্যে থাকে । তাহলে চলুন দেখে আসি আমাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার জন্য শর্তগুলো কি কি?
1. আপনার কি একটি কম্পিউটার আছে যেখানে আপনি যখন ইচ্ছে তখন কাজ করতে পারেন?
2. আপনার কি একস্থানে অনেক সময় দরে বসে থাকতে ভালো লাগে ? কারন কাজ করার সময় প্রথম প্রথম আপনাকে অনেক সময় এক স্থানে বসে কাজ করতে হতে পারে ।
3. আপনার কি ইন্টারনেটে বসে কাজ করতে ভালো লাগে? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেহেতু ইন্টারনেট ভিক্তিক মার্কেটিং সেহেতু আপনাকে প্রায় সময় ইন্টারনেট নিয়ে কাজ করতে হবে।
4.আপনা কি অনলাইনে ক্যারিয়া গড়ার ইচ্ছা প্রখর?
5.আপনার কি ধৈয্য ক্ষমতা বেশি?কারন প্রথম বারে যে আপনি সফল হয়ে যাবেন তা কেউ গ্যারান্টি দিতে পারবে না।ব্যর্থ হলে আপনাকে বার বার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
6. আপনার কি নিজের কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট আছে যেখানে আপনি কাজ করতে পারবেন ।
7.আপনার কি ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা ভালো? অনেক সময় আপনাকে কিছু বিষয়ে ইংরেজি ভাষায় লিখতে হতে পারে।
8.আপনি যদি আয় করার জন্য নয়।আপনি যদি শিক্ষার জন্য আসেন তাহলে কিছু করতে পারেন।
9.আপরি যদি আপনার বদ্ধু বাদ্ধবীদের সাথে বেশি সময় ব্যয় করেন তাহলে সময় দেয়া কমিয়ে দেন কাজে মন দিতে হবে।
10.আপনার ওয়েব সাইট ব্যহারে নুনতম জ্ঞান না থাকলে এখানে আসার দরকার নেই। আপনি ব্যর্থ হবেন।
11. আপনার অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য ইচ্ছা থাকতে হবে । কারন অনেক সময় আপনি আটকে যাবেন যা আপনাকে অনলাইন সহায়তা নিয়ে তা খুজে বের করে সমাধান করে নিতে হবে।
12.আপনার একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ড থাকতে হবে । আর একটি মাষ্টার কার্ড থাকলে আরো বেশি সুবিধান ।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে আপনাকে যে জিনিস গুলো জ্ঞান রাখতে হবে-

নিশ পছন্দ করা:

আমি ধরে নিয়েছি যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য উপরে যে শর্তগুলো লিখেছি সব গুলো আপনার মধ্যে আছে । আপরি এ মার্কেটিং করতে চান আর আমি এটাও দরে নিয়েছি যে আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে । সব ঠিকঠাক খাকলে এখন আমাদের কাজে হবে আমাদের নিশ পছন্দ করে নেয়া।
নিশ বলতে আমি এখানে বুঝাতে চেয়েছি আমরা কোন পন্য বা সার্ভিস নিয়ে কাজ করবো তা ঠিক করা।কারন আমাদের কাজ হবে যেহেতু অন্য কোন প্রতিস্থানের পণ্য বা সার্ভিসকে প্রমোদ করা বা প্রচার করা সেহেতু আমাদের নিশ পছন্দ করা তা খুব গুরুত্বপুর্ণ ।আপনার নিশ যত ভালো হবে তাতে আপনার লাভ তত বেশি হবে । কারন আপনার ওয়েবসাইট হতে ভিজিট করে পণ্য ক্রয় করা ক্রেতারা ভালো পন্য জন্য বার বার আপনার ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করে ক্রয় করে আপনার স্থায়ী কাস্টোমারে পরিনত হয়।আপনা ওয়েবসাইটে রেংকিং অনেক সময় আপনার নিশ উপর নির্ভর করে।
নিশ কে সহজ ভাষায় বলা যায় ইন্ডাস্ট্রি । আপনি যে ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করবেন তা আপনাকে পছন্দ করে নিতে হবে আর সে পন্য গুলো আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটে আপলোড করে রাখতে হবে । ইন্টারনেটে আপনি আনেক নিশ খুজে পাবেন । আপনি যদি বিউটি ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে আজ করতে চান তাহলে আপনাকে বিউটি প্রোডাক্টস হতে যে কোন একটি প্রোডাক্টস নিয়ে কাজ করতে হবে।
ভালো কমিশনের জন্য আপনি কোন নিশ বা কোথায় নিশ পছন্দ করবেন:
আমাদের ভালো কমিশন বা নিশ পাওয়ার জন্য কিছু ওয়েইবসাট আছে যেখান হতে আপনারা একটি অ্যাকাউন্ড করে নিশ পছন্দ করে নিতে পারব। আপনি একটু গুগল এ সার্চ করলেই অন্তত ৬০ টি ভালো মানের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস পাবেন ।যেমন আপনি Jvzoo, Linkshare, Clikbank, amazon এমন সাইট গুলোতে পেয়ে যাবেন । আর এসব সাইট গুলোতে একাউন্ড ওপেন কার সহজ আর যদি কাজের শুরুতে আপনার সমস্যা হয়ে থাকেন তাহলে কোন ব্যাপার না আপনি Youtube এ খুঁজলেই অনেক ভিডিও পাবেন।

কেমন করে আপনি বাংলাদেশ মার্কেটিং একাউন্ড বা লিংক তৈরি করবেন:

এ মার্কেটপ্লেসে একাউন্ড করা বা লিংক করা সহজ মনে হলেও তেমনটা কিন্তু সহজ বিষয় না ।এ ছোট একটি বিষয় শিখেনিতে অনেকে কিন্তু অনেক দিন সময় লেগে যায়।যা আমি শিখতে পেরেছি প্রায় ৩ বছরে ।তাই প্রথম দিকে আমি আপনাদের বলেছিলাম যে আপনি এ মার্কেটগুলোতে কাজ করার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য্যে প্রয়োজন আছে। আপনাকে অনেক দিন লেগে থাকার অভাস শিখে নিতে হবে। না হলে আপনি সাফল্য মুখ দেখতে পারবেন না।মার্কেটিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে এমন একটি ওয়েবসাইট বা প্রতিস্থান খুঁজে নিতে হবে যেখানে আপনা পছন্দের নিশ পেয়ে যাবেন । তার পর সেখানে গিয়ে একটি একাউন্ড করে নিতে হবে। আর একাউন্ড করার পর আপনাকে আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জন্য লিংক আবেদন করতে হবে । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং জন্য লিংক আবেদনের জন্য আবার আপনাকে সেই ওয়েবসাইটে আরো কিছু তথ্য সাথে আপনার ওয়েবসাইটের URL লিংকটা ও দিয়া হতে পারে ।আপনার আবেদনের কয়েক দিন পর সে প্রতিস্থানের মালিক বা অথর আপনার ওয়েবসাইটে সব তথ্য যাচাই বাছাই করে আপনাকে একটি কনফারমেশন  ই-মেইল পাঠাবে যেখানে আপনি জানতে পারবেন তারা আপনাকে এপ্রোভ করেছে না কি না করে থাকলে এর কারন ।আপনার ওয়েবসাইট যদি অথর এপ্রোভ করে থাকে তাহলে আপনি তখন হতে আপনাকে একটি অ্যাফিলিয়েট আইডি প্রদান করবে। যা দিয়ে আপনি আপনার পছন্দ পন্যটি url ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটে মার্কেটিং করতে পারবেন।

কেমন করে উপার্জিত অর্থ উত্তোলন করবেন:

আমাদের বাংলাদেশে  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সর্ব শেষ ধাপ হলো উপার্জিত অর্থ উত্তোলন করা । আমরা কয়েকটি পদ্ধতিতে উপার্জিত অর্থ উত্তোলন করতে পারি।যেমন আমাদের লোকাল ব্যাংক একাউন্ড থাকলে এ মাধ্যমে আমরা সরাসরি আনতে পারি আর আপনার যদি পেপাল , পেয়ানো মাষ্টার কার্ড থাকে তাহলে তা দিয়েও খুব সহজে অর্থ উত্তোলন করতে পারেন ।যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল আর পেয়ানো মাষ্টার কার্ড পাওয়াটা অনেক কষ্টের । তাই আপনি দুয়েল কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। 

ইউটিউবকী? কেমন করে বাংলাদেশ ইউটিউবার হওয়া যায়ইউটিউব অ্যাকাউন্ড তৈরি করার সহজ পদ্ধতি কেমনকরে ইউটিউব হতে আয় করা যায় ইউটিউব হতে কত টাকা আয় করা সম্ভব আজকাল প্রত্যেকদিন কম্পিউটার বা মোবাইলে আমরা ইন্টারনেট ব্রাউজ করলে দেখতে পায় বাংলা বা ইংরেজিতে লেখা হাজারো ব্লগ পোষ্ট দেখানে লেখা থাকে ঘরে বসে ইউটিউবার হয়ে হাজার ডলার আয় করার কথা বা ইউটিউব হতে শত ডলার আয় করার কথা। কিন্তু ইউটিইবিং করার আগে আমাদের অবশ্যই জানতে হবে ইউটিউব কি? আজ আমরা এই লেখাই জানবো ইউটিউবিং করা জন্য আমাদের কি কি বিষয়ের জ্ঞান থাকতে হবে কিছু খুটিনাটি বিষয় । যা আমাদের মধ্যে যারা অনলাইনে ক্যারিয়া গড়তে চান এবং অনলাইনে কাজ করে ডলার আয় করওত চান তাদের জন্য খুব উপকারি হবে।

ইউটিউব কী?



ইউটিউব হচেছ একটি ভিডিও শেয়ারিংওয়েবসাইট যেখানেআমরা ইচ্ছেমত যতখুশি ততযেমন ইচ্ছেতেমন ভিডিওদেখতে পারিআর আমরা যদি চাইতাহলে আমাদেরনিজস্ব একটিঅ্যাকাউন্ড তৈরি করে সেখানে ভিডিওআপলোড করতেপারি পেপ্যাল প্রতিষ্ঠানেরতিন প্রাক্তনচাকুরীজীবি ,চ্যড হারলি, স্টিভ চ্যলআর বাংলাদেশীবংশদ্ভুত জাওয়েদকরিম 2005 সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ইউটিউবপ্রতিস্থা করেন এটি মূলতএকটি ভিডিওআদান প্রদানভিডিও শেয়ারিংসাইট

কেমন করেবাংলাদেশ ইউটিউবারহওয়াযায়?

যে কেউইচ্ছে করলেইউটিউবার হওয়াযায়। ইউটিউবারহওয়ার  জন্য তেমন কোন নিয়ম/আইননেই যে, সে সবপালন করারপর আমরাইউটিউবার হতেপারি ইউটিউব যেহেতুএকটি ভিডিওশেয়ারিং ওয়েবসাইটতাই যেকেউ এখানেআপলোড করাভিডিও গুলোনিয়ে ব্যবহারকরতে পারেআর নিজেচাইলেও ভিডিওআপলোড করতেপারে

ইউটিউব অ্যাকাউন্ড তৈরি করার পদ্ধতি:

ইউটিউব অ্যাকাউন্ড তৈরি করার জন্যতেমন কিছুকরতে হয়না আপনার যদিএকটি -মেইল অ্যাকাউন্ডতৈরি করাথাকে তাহলেতা ব্যবহারকরে আপরিএকটি ইউটিউবঅ্যাকাউন্ড তৈরি করে নিতে পারবেনসাধারনত আমরা যখন গুগুলেগিয়ে আমাদের-মেইলঅ্যাকাউন্ডটা তৈরি করি ঠিক তখনকিন্তু আমাদেরইউটিউব অ্যাকাউন্ডটাতৈরি হয়ে  যায় তাতে আপনিশুধু একটিচ্যানেল না্মটাদিয়ে দিলেসম্পুর্ণ কাজটাহয়ে যাবে।আপনারপরে কাজহবে ইউটিউবেগিয়ে নিজেরপছন্দ ভিডিওগুলো আপলোডকরে দেয়া

কেমন করেইউটিউব হতেআয় করাযায়:

আপনার ইউটিউবঅ্যাকাউন্ড ব্যবহার কারে আপরি কয়েকটিপদ্ধতিতে আয়করতে পারেন।যেমন - আপনারচ্যানেলকে গুগুল এডসেন্স অ্যাকাউন্ড দিয়েমনিটাইজ করেনিয়ে তাথেকে বিজ্ঞাপনব্যবহার করেআর আপরি যদি চানতাহলে বিভিন্নপ্রতিস্থানের পন্য রিভিও করে সেসব প্রতিস্থানহতে বিজ্ঞাপনবাবদ্দ কিছুঅর্থ নিতেপারেন আর আপনিযদি বাংলাদেশেঅ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দক্ষ হনতাহলে আপনারচ্যানেল ব্যবহারকরে অ্যাফিলিয়েটমার্কেটিং করে প্রচুর অর্থ আয়করতে পারেন

ইউটিউব হতে কত টাকা আয়করা সম্ভব:

আজকাল বাংলাদেশছাড়াও পোরোবিশ্বে দুইএক কোটিইউটিউবার আছেনযারা তাদেরইউটিউব অ্যাকাউন্ডটাকাজে লাগিয়েপ্রচুর পরিমাণেআয় করছে।আপনারযদি একটিভালো মানেরএকটি ইউটিউবচ্যানেল থাকেআর সেখানেযদি প্রায়1 মিলিয়ন পরিমানেসাস্ক্রাবার থাকে তাহলে আপনি মাসেপ্রায় শুধুমাত্রগুগুল এডসেন্সবিজ্ঞাপন ব্যবহারকরে 2 থেকে5 লাক্ষ টাকাআয় করতেপারবেন।আর আপনি সপন্সার করে আয়করতে পারেন1-2 লক্ষ টাকাসাধারনত গুগুল এডসেন্স বিজ্ঞাপনআয় চ্যানেলেভিজিটরদের উপর নির্ভর করে ভিজিটরদেরমধ্যে বেশিরভাগ মানুষযদি ইউরোপিয় দেশগুলো থেকেহয় তাহলেঅর্থ্ পরিমানবেশি হতেপারে আরভিজিটর যদিবেশির ভাগমানুষ এশিয়ানহলে অর্থপরিমান কমহয়ে থাকে

যোগাযোগ ফর্ম

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget